আমাদের দেহের অলৌকিক চিহ্নগুলি THE MIRACLES IN OUR BODY
আমাদের দেহের অলৌকিক চিহ্নগুলি
'অর্ধ-বিকাশযুক্ত চোখ দেখতে পাচ্ছে না' জীবন্ত প্রাণীর সৃষ্টি হওয়ার প্রমাণ চোখের মধ্যে একটি অন্যতম স্পষ্ট প্রমাণ। পশু চোখ এবং মানুষের চোখ সহ সমস্ত দর্শনীয় অঙ্গগুলি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। এই ব্যতিক্রমী অঙ্গটি এতটাই জটিল যে এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিশীলিত মানবসৃষ্ট ডিভাইসকেও ছাড়িয়ে যায়। চোখের দেখার জন্য, এর সমস্ত অংশের সহাবস্থান করতে হবে এবং সামঞ্জস্য রেখে কাজ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও চোখের চোখের পলকটি হারাতে থাকে তবে তারপরেও কর্নিয়া, কনজেক্টিভা, আইরিস, পুতুল, চোখের লেন্স, রেটিনা, কোরিয়ড, চোখের পেশী এবং টিয়ার গ্রন্থিগুলির মতো সমস্ত অংশ থাকে তবে তা এখনও ব্যাপকভাবে দেখা যায় ক্ষতিগ্রস্থ এবং শীঘ্রই তার দেখার ফাংশন হারাতে। একই পদ্ধতিতে, এর সমস্ত অর্গানেল উপস্থিত থাকলেও, টিয়ার উত্পাদন বন্ধ করা থাকলে চোখ শীঘ্রই শুকিয়ে যায় এবং অন্ধ হয়ে যায়। বিবর্তনবাদীরা পোস্ট করা "শৃঙ্খলা অবলম্বন" চোখের জটিল কাঠামোর বিরুদ্ধে তার সমস্ত অর্থ হারিয়ে ফেলে। চোখের একটি বহু-বিভাগীয় জটিল ব্যবস্থা রয়েছে এবং উপরে আলোচনা হিসাবে, এই সমস্ত বিভাগকে একই সাথে অস্তিত্বতে আসতে হয়েছিল। একজন বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী স্বীকার করেছেন
চক্ষু, যার অত্যন্ত জটিল কাঠামো রয়েছে, এমনকি এর উপাদানগুলির একটিরও একটির অস্তিত্বের মধ্যে এটি দেখতে সক্ষম হয় না, উদাহরণস্বরূপ, টিয়ার গ্রন্থিগুলি, যখন দেখার ক্রিয়া ঘটে।
এই সত্য: চোখ এবং ডানাগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্যটি হ'ল তারা সম্পূর্ণরূপে বিকাশিত হলে কেবল সেগুলিই কাজ করতে পারে। অন্য কথায়, একটি অর্ধেক উন্নত চোখ দেখতে পারে না; অর্ধগঠিত ডানাযুক্ত একটি পাখি উড়ে যেতে পারে না। ১৩ এটি দেখায় যে চোখের একক মুহূর্তে এবং পুরোপুরি, তার সমস্ত উপাদানগুলির অংশগুলি একসাথে উপস্থিত হয়েছিল। অন্য কথায়, আমাদের অন্যান্য অঙ্গগুলির মতো, আল্লাহ চোখটিকে সম্পূর্ণ ত্রুটিহীন করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। একটি সিস্টেম যার প্রতিটি বিশদে শ্বাস-প্রশ্বাস, খাওয়া, হাঁটা ইত্যাদিতে সংগঠিত খুব প্রাকৃতিক মানবিক কাজ তবে বেশিরভাগ লোকেরা ভাবেন না যে এই মৌলিক ক্রিয়াগুলি কীভাবে ঘটে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যখন ফল খান, তখন কীভাবে এটি আপনার দেহের উপকারী হবে তা নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না। আপনার মনের একমাত্র জিনিস হ'ল স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া; একই সাথে,আপনার খাবারটি স্বাস্থ্যকর জিনিস হিসাবে তৈরি করার জন্য আপনার দেহ অত্যন্ত বিস্ময়কর প্রক্রিয়াগুলির সাথে জড়িত। এই বিস্তারিত প্রক্রিয়াগুলি যেখানে হজম ব্যবস্থা গ্রহণ করে তা এক টুকরো খাবার মুখে গ্রহণের সাথে সাথেই কাজ শুরু করে। শুরুতে সিস্টেমে জড়িত থাকার কারণে, লালা খাবারটি হুড়োহুড়ি করে এবং দাঁত দিয়ে মাটি হতে সাহায্য করে এবং খাদ্যনালীটি সরে যায়। খাদ্যনালী খাদ্যকে পেটে স্থানান্তরিত করতে সহায়তা করে যেখানে একটি নিখুঁত ভারসাম্য কাজ করে। এখানে, পেটে উপস্থিত হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড দ্বারা খাদ্য হজম হয়। এই অ্যাসিডটি এতটাই শক্তিশালী যে এটি কেবল খাদ্য নয়, পেটের দেয়ালগুলিকেও দ্রবীভূত করার ক্ষমতা রাখে। অবশ্যই, এই নিখুঁত সিস্টেমে এ জাতীয় ত্রুটি অনুমোদিত নয়। পরিপাকের সময় শ্লেষ্মা নামক একটি নিঃসরণ যা পাকস্থলীর সমস্ত দেয়াল coversেকে দেয় এবং হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের বিরুদ্ধে নিখুঁত সুরক্ষা সরবরাহ করে। এভাবে পেট নিজের ধ্বংস হতে বাধা পায়। পাচনতন্ত্রের বাকি অংশগুলিও একইভাবে পরিকল্পনা করা হয়। পরিপাকতন্ত্র দ্বারা ভেঙে দরকারী খাদ্য টুকরা ছোট অন্ত্রের দেয়াল দ্বারা শোষিত হয় এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। ছোট অন্ত্রের অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠটি 'ভিলাস' নামক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কনিকা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভিলাসের উপরের কোষগুলির উপরে মাইক্রোস্কোপিক এক্সটেনশনগুলি মাইক্রোভাইলাস বলে। এই এক্সটেনশনগুলি পুষ্টি শোষণের জন্য পাম্প হিসাবে কাজ করে। এই পাম্পগুলির দ্বারা শোষিত পুষ্টি রক্ত সঞ্চালন সিস্টেমের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করা হয়। এখানে যে বিষয়টির দৃষ্টি আকর্ষণ করা দরকার, তা হ'ল বিবর্তন কোনওভাবেই প্রথমে সংক্ষেপে সংক্ষিপ্ত বিবরণটি ব্যাখ্যা করতে পারে না। বিবর্তন বজায় রাখে যে আজকের জটিল জীবগুলি ক্রমান্বয়ে ছোট কাঠামোগত পরিবর্তনের মাধ্যমে আদিম প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়েছে। তবে, যেমনটি স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, পেটে সিস্টেম কোনওভাবেই ধাপে ধাপে গঠিত হতে পারে না। এমনকি একটি ফ্যাক্টরের অনুপস্থিতি জীবের মৃত্যু ঘটায়। যখন পেটে খাদ্য গ্রহণ করা হয়, তখন গ্যাস্ট্রিকের রস বিভিন্ন ক্রমিক রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে খাদ্য ভাঙ্গার ক্ষমতা অর্জন করে। এখন, কল্পনা করুন এমন জীবিত যাঁরা তথাকথিত বিবর্তন প্রক্রিয়াতে রয়েছেন যার দেহে এ জাতীয় পরিকল্পিত রাসায়নিক রূপান্তর সম্ভব নয়। এই জীব,এই ক্ষমতা অর্জন করতে অক্ষম, এটি খেয়ে থাকা খাবার হজম করতে সক্ষম হবে না এবং তার পেটে অজানা খাবারের সাথে অনাহারে মরে যাবে। এছাড়াও, এই দ্রবীভূত অ্যাসিডের নিঃসরণের সময় পাকস্থলীর দেয়ালগুলি একই সাথে শ্লেষ্মা নামক নিঃসরণ তৈরি করতে হয়। অন্যথায় পেটে অ্যাসিড পেট নষ্ট করে দেবে। অতএব, জীবন চালিয়ে যাওয়ার জন্য, পেটকে একই সাথে উভয় তরল (অ্যাসিড এবং শ্লেষ্মা) সঞ্চার করতে হবে। এটি দেখায় যে ধাপে ধাপে কাকতালীয় বিবর্তন নয় তবে এর সমস্ত সিস্টেম সহ ক্রিয়েশন অবশ্যই কার্যকরভাবে কাজ করা উচিত। এগুলি যা দেখায় তা হ'ল মানবদেহ অনেকগুলি ছোট ছোট মেশিনের সমন্বয়ে তৈরি একটি বিশাল কারখানার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ যা নিখুঁত সাদৃশ্যের সাথে একসাথে কাজ করে। সমস্ত কারখানার যেমন ডিজাইনার, ইঞ্জিনিয়ার এবং পরিকল্পনাকারী রয়েছে তেমনি মানবদেহেরও একজন উচ্চ নির্মাতা রয়েছে। এই স্রষ্টা হলেন আল্লাহ পরাক্রমশালী।
'অর্ধ-বিকাশযুক্ত চোখ দেখতে পাচ্ছে না' জীবন্ত প্রাণীর সৃষ্টি হওয়ার প্রমাণ চোখের মধ্যে একটি অন্যতম স্পষ্ট প্রমাণ। পশু চোখ এবং মানুষের চোখ সহ সমস্ত দর্শনীয় অঙ্গগুলি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। এই ব্যতিক্রমী অঙ্গটি এতটাই জটিল যে এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিশীলিত মানবসৃষ্ট ডিভাইসকেও ছাড়িয়ে যায়। চোখের দেখার জন্য, এর সমস্ত অংশের সহাবস্থান করতে হবে এবং সামঞ্জস্য রেখে কাজ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও চোখের চোখের পলকটি হারাতে থাকে তবে তারপরেও কর্নিয়া, কনজেক্টিভা, আইরিস, পুতুল, চোখের লেন্স, রেটিনা, কোরিয়ড, চোখের পেশী এবং টিয়ার গ্রন্থিগুলির মতো সমস্ত অংশ থাকে তবে তা এখনও ব্যাপকভাবে দেখা যায় ক্ষতিগ্রস্থ এবং শীঘ্রই তার দেখার ফাংশন হারাতে। একই পদ্ধতিতে, এর সমস্ত অর্গানেল উপস্থিত থাকলেও, টিয়ার উত্পাদন বন্ধ করা থাকলে চোখ শীঘ্রই শুকিয়ে যায় এবং অন্ধ হয়ে যায়। বিবর্তনবাদীরা পোস্ট করা "শৃঙ্খলা অবলম্বন" চোখের জটিল কাঠামোর বিরুদ্ধে তার সমস্ত অর্থ হারিয়ে ফেলে। চোখের একটি বহু-বিভাগীয় জটিল ব্যবস্থা রয়েছে এবং উপরে আলোচনা হিসাবে, এই সমস্ত বিভাগকে একই সাথে অস্তিত্বতে আসতে হয়েছিল। একজন বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী স্বীকার করেছেন
চক্ষু, যার অত্যন্ত জটিল কাঠামো রয়েছে, এমনকি এর উপাদানগুলির একটিরও একটির অস্তিত্বের মধ্যে এটি দেখতে সক্ষম হয় না, উদাহরণস্বরূপ, টিয়ার গ্রন্থিগুলি, যখন দেখার ক্রিয়া ঘটে।
এই সত্য: চোখ এবং ডানাগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্যটি হ'ল তারা সম্পূর্ণরূপে বিকাশিত হলে কেবল সেগুলিই কাজ করতে পারে। অন্য কথায়, একটি অর্ধেক উন্নত চোখ দেখতে পারে না; অর্ধগঠিত ডানাযুক্ত একটি পাখি উড়ে যেতে পারে না। ১৩ এটি দেখায় যে চোখের একক মুহূর্তে এবং পুরোপুরি, তার সমস্ত উপাদানগুলির অংশগুলি একসাথে উপস্থিত হয়েছিল। অন্য কথায়, আমাদের অন্যান্য অঙ্গগুলির মতো, আল্লাহ চোখটিকে সম্পূর্ণ ত্রুটিহীন করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। একটি সিস্টেম যার প্রতিটি বিশদে শ্বাস-প্রশ্বাস, খাওয়া, হাঁটা ইত্যাদিতে সংগঠিত খুব প্রাকৃতিক মানবিক কাজ তবে বেশিরভাগ লোকেরা ভাবেন না যে এই মৌলিক ক্রিয়াগুলি কীভাবে ঘটে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যখন ফল খান, তখন কীভাবে এটি আপনার দেহের উপকারী হবে তা নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না। আপনার মনের একমাত্র জিনিস হ'ল স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া; একই সাথে,আপনার খাবারটি স্বাস্থ্যকর জিনিস হিসাবে তৈরি করার জন্য আপনার দেহ অত্যন্ত বিস্ময়কর প্রক্রিয়াগুলির সাথে জড়িত। এই বিস্তারিত প্রক্রিয়াগুলি যেখানে হজম ব্যবস্থা গ্রহণ করে তা এক টুকরো খাবার মুখে গ্রহণের সাথে সাথেই কাজ শুরু করে। শুরুতে সিস্টেমে জড়িত থাকার কারণে, লালা খাবারটি হুড়োহুড়ি করে এবং দাঁত দিয়ে মাটি হতে সাহায্য করে এবং খাদ্যনালীটি সরে যায়। খাদ্যনালী খাদ্যকে পেটে স্থানান্তরিত করতে সহায়তা করে যেখানে একটি নিখুঁত ভারসাম্য কাজ করে। এখানে, পেটে উপস্থিত হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড দ্বারা খাদ্য হজম হয়। এই অ্যাসিডটি এতটাই শক্তিশালী যে এটি কেবল খাদ্য নয়, পেটের দেয়ালগুলিকেও দ্রবীভূত করার ক্ষমতা রাখে। অবশ্যই, এই নিখুঁত সিস্টেমে এ জাতীয় ত্রুটি অনুমোদিত নয়। পরিপাকের সময় শ্লেষ্মা নামক একটি নিঃসরণ যা পাকস্থলীর সমস্ত দেয়াল coversেকে দেয় এবং হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের বিরুদ্ধে নিখুঁত সুরক্ষা সরবরাহ করে। এভাবে পেট নিজের ধ্বংস হতে বাধা পায়। পাচনতন্ত্রের বাকি অংশগুলিও একইভাবে পরিকল্পনা করা হয়। পরিপাকতন্ত্র দ্বারা ভেঙে দরকারী খাদ্য টুকরা ছোট অন্ত্রের দেয়াল দ্বারা শোষিত হয় এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। ছোট অন্ত্রের অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠটি 'ভিলাস' নামক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কনিকা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভিলাসের উপরের কোষগুলির উপরে মাইক্রোস্কোপিক এক্সটেনশনগুলি মাইক্রোভাইলাস বলে। এই এক্সটেনশনগুলি পুষ্টি শোষণের জন্য পাম্প হিসাবে কাজ করে। এই পাম্পগুলির দ্বারা শোষিত পুষ্টি রক্ত সঞ্চালন সিস্টেমের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করা হয়। এখানে যে বিষয়টির দৃষ্টি আকর্ষণ করা দরকার, তা হ'ল বিবর্তন কোনওভাবেই প্রথমে সংক্ষেপে সংক্ষিপ্ত বিবরণটি ব্যাখ্যা করতে পারে না। বিবর্তন বজায় রাখে যে আজকের জটিল জীবগুলি ক্রমান্বয়ে ছোট কাঠামোগত পরিবর্তনের মাধ্যমে আদিম প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়েছে। তবে, যেমনটি স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, পেটে সিস্টেম কোনওভাবেই ধাপে ধাপে গঠিত হতে পারে না। এমনকি একটি ফ্যাক্টরের অনুপস্থিতি জীবের মৃত্যু ঘটায়। যখন পেটে খাদ্য গ্রহণ করা হয়, তখন গ্যাস্ট্রিকের রস বিভিন্ন ক্রমিক রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে খাদ্য ভাঙ্গার ক্ষমতা অর্জন করে। এখন, কল্পনা করুন এমন জীবিত যাঁরা তথাকথিত বিবর্তন প্রক্রিয়াতে রয়েছেন যার দেহে এ জাতীয় পরিকল্পিত রাসায়নিক রূপান্তর সম্ভব নয়। এই জীব,এই ক্ষমতা অর্জন করতে অক্ষম, এটি খেয়ে থাকা খাবার হজম করতে সক্ষম হবে না এবং তার পেটে অজানা খাবারের সাথে অনাহারে মরে যাবে। এছাড়াও, এই দ্রবীভূত অ্যাসিডের নিঃসরণের সময় পাকস্থলীর দেয়ালগুলি একই সাথে শ্লেষ্মা নামক নিঃসরণ তৈরি করতে হয়। অন্যথায় পেটে অ্যাসিড পেট নষ্ট করে দেবে। অতএব, জীবন চালিয়ে যাওয়ার জন্য, পেটকে একই সাথে উভয় তরল (অ্যাসিড এবং শ্লেষ্মা) সঞ্চার করতে হবে। এটি দেখায় যে ধাপে ধাপে কাকতালীয় বিবর্তন নয় তবে এর সমস্ত সিস্টেম সহ ক্রিয়েশন অবশ্যই কার্যকরভাবে কাজ করা উচিত। এগুলি যা দেখায় তা হ'ল মানবদেহ অনেকগুলি ছোট ছোট মেশিনের সমন্বয়ে তৈরি একটি বিশাল কারখানার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ যা নিখুঁত সাদৃশ্যের সাথে একসাথে কাজ করে। সমস্ত কারখানার যেমন ডিজাইনার, ইঞ্জিনিয়ার এবং পরিকল্পনাকারী রয়েছে তেমনি মানবদেহেরও একজন উচ্চ নির্মাতা রয়েছে। এই স্রষ্টা হলেন আল্লাহ পরাক্রমশালী।
No comments